চিনা বাদামের দাম কত

চিনা বাদামের দাম কত ২০২৪

Last Updated:10 months ago

আশা করি সকলে ভালো আছেন। আজকে আমরা চিনা বাদাম সম্পর্কে আলোচনা করবো। চিনা বাদাম খুবি সুস্বাদু মুখরোচক একটি স্ন্যাকস।বাংলাদেশেসহ বিশ্বের অনেক দেশে চিনা বাদামের চাষ হয়। চিনা বাদামে রয়েছে অনেক প্রটিন। আমাদের বাংলাদেশে প্রতি বছর প্রচুর পরিমানে চিনা বাদাম উৎপাদন করা হয়। এছাড়া চিনাবাদাম আমাদের বিভিন্ন খাবারের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ একটা স্ন্যাকস খাবার। আমরা অনেক ভাবে চিনা বাদাম খেয়ে থাকি। এবং বিভিন্ন ধরণের রান্নার মধ্যে চিনা বাদাম ব্যবহার করা হয়। অনেকেই জানতে চায় চিনা বাদামের দাম কত।আজকে আমরা জানিয়ে দিবো চিনা বাদামের দাম কত

চিনা বাদামের দাম কত

বর্তমান বাজারে খোসাসহ প্রতি কেজি চিনা বাদামের দাম ১৫০ থেকে ২০০ টাকার মধ্যে। এবং খোসা ছাড়া প্রতি কেজি চিনা বাদামের দাম ২০০ থেকে ৩৫০ টাকার মধ্যে। এছাড়া এর দাম একেক জায়গায় একেক রকম হতে পারে।

চিনা বাদামের মধ্যে অনেক পুষ্টি থাকায় বর্তমান বাজারে প্রচুর পরিমাণে চিনা বাদাম বিক্রি হয়। একেক ধরণের চিনা বাদাম একেক রকম দাম হয়ে থাকে। বাংলাদেশে প্রচুর পরিমানে চিনা বাদাম উৎপাদন হওয়ায় অন্যান্য বাদামের থেকে চিনা বাদামের দাম কিছুটা কম।


চিনা বাদাম কত টাকা কেজি

বর্তমান বাজারে প্রতি কেজি  চিনা বাদামের দাম ৪ হাজার থেকে প্রায় ৪,৫০০ টাকা। এবং প্রতি ১ কজি চিনা বাদামের দাম ১৫০ থেকে ২০০ টাকা। এবং খোসা ছাড়া ১ কেজি চিনা বাদামের দাম ২০০ থেকে ৩৫০ টাকা।

চিনা বাদাম অনেক মুখরোচক একটি খাবার। আমরা অনেক খাবারের সাথে চিনা খেয়ে থাকি। চিনার অনেক নাম হয়ে থাকে একেক জায়গার মানুষ এটিকে একেক নামে চিনে থাকে।যেমনঃ হিন্দিতে ‘মুঙ্গফালী‘, তেলেগু ভাষায় ‘পাললেউ’, তামিল ভাষায় ‘কাদালাই’, কানাডায় ‘কাদালে কৈাই’, মালয়ালামে ‘নিলাক্কাদালা’, নামে পরিচিত। এবং আমরা এটিকে চিনা বাদাম নামে চিনে থাকি। চিনা বাদামে রয়েছে অনেক পুষ্টি।


100 গ্রাম চিনা বাদামের দাম কত

বর্তমান বাজারে ১০০ গ্রাম চিনা বাদামের দাম খোসাসহ ১৫০ থেকে ২০০ টাকা এবং খোসা ছাড়া ১০০ গ্রাম চিনা বাদামের দাম ২০০ থেকে ৩৫০ টাকা।

চিনা বাদাম খুবি সুস্বাদু মুখরোচক একটি স্ন্যাকস।বাংলাদেশেসহ বিশ্বের অনেক দেশে চিনা বাদামের চাষ হয়। বর্তমানে বাংলাদেশে প্রচুর পরিমানে চিনা বাদামের চাষ হচ্ছে। চিনা বাদামে রয়েছে অনেক প্রটিন। আমাদের বাংলাদেশে প্রতি বছর প্রচুর পরিমানে চিনা বাদাম উৎপাদন করা হয়। এছাড়া চিনাবাদাম আমাদের বিভিন্ন খাবারের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ একটা স্ন্যাকস খাবার। আমরা অনেক ভাবে চিনা বাদাম খেয়ে থাকি। এবং বিভিন্ন ধরণের রান্নার মধ্যে চিনা বাদাম ব্যবহার করা হয়।


চিনা বাদাম খাওয়ার নিয়ম

চিনা বাদাম অনেক উপকারি একটি ফল। চিনা বাদামে রয়েছে অনেক পুষ্টি। চিনা বাদাম বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধে কাজ করে। চিনা বিভিন্ন রান্নার কাজেও ব্যবহার করা হয়। চিনা বাদামের প্রোটিন আমাদের দেহের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। প্রোটিন ছাড়া আমাদের শরীরের ত্বক, চুল, নখ, হাড় কিছুই বিকাশ অসম্ভব। ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়া থেকে শরীরকে প্রতিরক্ষা করে। চিনা অনেক পুষ্টিকর গুনাগুন সম্পূর্ণ একটি ফল হওয়ায় বর্তমান বাজারে চিনা বাদামের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। অনেকেই চিনা বাদাম খেয়ে থাকে কিন্ত চিনা খাওয়ার নিয়মটাই জানে না। চলুন জেনে নেই চিনা বাদাম খাওয়ার নিয়ম।

গবেষকরা দেখেছেন, যাঁরা নিয়মিত কাঁচা বাদাম খেয়ে থাকেন, তাঁদের শরীরে নানা পুষ্টিকর উপাদান প্রবেশ করে। তার প্রভাবে কমে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। কাঁচা বাদামের পুষ্টিগুণ হাড়ের জোর বাড়ায়। পাশাপাশি, মস্তিষ্কের ক্ষমতা বাড়ায়, ক্যানসারের আশঙ্কাও দূরে রাখে। চিনা বাদাম খালি পেটে খাওয়া উচিত না। ৬-৭ গ্রাম বাদাম সপ্তাহে ৪-৫ দিন খাওয়া যেতে পারে। প্রতিদিন ৬-৭ গ্রাম বাদাম ৮-১০ ঘন্টা পানিতে ভিজিয়ে খেলে অনেক বেশি উপকার পাওয়া যায়।


চিনা বাদাম খাওয়ার উপকারিতা

চিনা বাদাম অনেক জনপ্রিয় একটি খাবার। যা বেশির ভাগ মানুষ স্ন্যাকস হিসেবে খেয়ে থাকে। চিনা বাদামের অনেক গুনাগুন পুষ্টি রয়েছে। অনেকেই জানতে চায় চিনা বাদাম খাওয়ার কিকি উপকারিতা। চলুন জেনে নেই চিনা বাদাম খাওয়ার উপকারিতা।
চিনা বাদামের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফলেট বা ফলিক এসিড রয়েছে যা গর্ভকালীন সময়ে অনেক বেশি পরিমাণে প্রয়োজন হয়ে থাকে। চিনা বাদাম খাওয়ার মাধ্যমে ফলেট পাওয়া যায় যা বাচ্চার জন্মগত ত্রুটি হওয়ার ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করে। এছাড়াও চিনা‌ বাদামে বিদ্যমান উপকারী ফ্যাট এবং মিনারেলস সমূহ বাচ্চার শরীর গঠনে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।
অথচ অন্য অনেক খাবারের চেয়ে চিনাবাদামের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা বেশি। দৈনিক একমুঠো বা ৩০ গ্রাম বাদাম ওজন কমায়, হৃদ্রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখে, স্মৃতিশক্তি বাড়ায় ও রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে। চিনাবাদামে মনো আনস্যাচুরেটেড এবং পলি আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট নামের দুই ধরনের চর্বি বা স্নেহ জাতীয় পদার্থ রয়েছে, যা কোলেস্টেরল কমায়।

চিনা বাদাম খাওয়ার অপকারিতা

অনেকেই না জেনে না বুঝে চিনা বাদাম খেয়ে থাকি। চিনা বাদামের যেমন উপকার রয়েছে তেমন রয়েছে অপকার। অনেকেই জানে না চিনা বাদামে উপকারের পাশাপাশি কিকি অপকার রয়েছে। চলুন জেনে নেই চিনা খাওয়ার অপকারিতা।
চিনেবাদাম সেবন শরীরে শক্তি যোগায় এবং এটি অনেক দুরারোগ্য রোগকে দূরে রাখতেও সহায়ক। এত উপকারিতা থাকা সত্ত্বেও চিনেবাদামের রয়েছে নানা অপকারিতা । এটি বিশ্বাস করা হয় যে চিনেবাদাম অ্যালার্জিযুক্ত লোকেদের খাওয়া এড়ানো উচিত। কারণ এতে তাদের গলা ব্যথা, ত্বকের সমস্যা, হজমের সমস্যা, শ্বাসকষ্টের মতো সমস্যা হতে পারে।
শরীরে এলার্জি হতে পারে – অনেকেরই বাদাম খেলে এলার্জি বাড়তে পারে। সকলকেই বাদামে এলার্জি দেখা নাও যেতে পারে। যাদের বাদামে এলার্জি রয়েছে তারা বাদাম থেকে দূরে থাকবেন।
শরীরে অতিরিক্ত ক্যালরি যোগ হতে পারে – বাদাম একটি উচ্চ ক্যালরি সমৃদ্ধ খাবার এবং মুখরোচক খাবার। তাই অতিরিক্ত বাদাম খেলে শরীরে ক্যালরির মাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে। বা অন্য খাদ্যের সাথে পরিমাপ করে বাদাম অবশ্যই খেতে হবে।

আশা করি আপনারা আমাদের এই পোস্ট থেকে চিনা বাদামের দাম চিনা বাদামের উপকারিতা ও অপকারিতা জানতে পেড়েছেন। আমাদের পোস্টে চিনা বাদাম সম্পর্কে বিস্তারিত দেওয়া আছে। আশা করি আমাদের পোস্টটি আপনাদের ভালো লেগেছে।পুড়ো পোস্টটি ধৈর্য ধরে সম্পূর্ণ পড়ার জন্য ধন্যবাদ। 

একই ধরনের পোস্ট

×